মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় মৃত‍্যু হল মহিলার , শোকস্তব্ধ পরিবার পরিজন

3rd March 2021 11:20 pm বাঁকুড়া
মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় মৃত‍্যু হল মহিলার , শোকস্তব্ধ পরিবার পরিজন


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : মর্মান্তিক পথ দূর্ঘটনায় মৃত্যু হলো এক মহিলার নাম নমিতা সূত্রধর বয়স ৪০ ।
গুরুতর আহত ৬ জন। বুধবার বাঁকুড়া সদর থানা এলাকার শুনুক পাহাড়ির ঘটনা । পুলিশ আহতদের উদ্ধার করে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করেছে। সেখানেই তারা চিকিৎসাধীন আছেন।  স্থানীয় সুত্রে খবর, বাঁকুড়া থেকে খাতড়ার দিকে একটি যাত্রীবাহি বাস এক মোটর বাইক আরোহীকে বাঁচাতে গিয়ে রাস্তার পাশে একটি অর্জুন গাছে সজোরে ধাক্কা মারে। এই ঘটনায় ঐ বাসের সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়। চালকের কেবিনে বসে থাকা এক মহিলার মৃত্যু ও অন্যান্যরা গুরুতর জখম হন। এদিন  একটি মোটর বাইক আচমকা বাসের সামনে পড়ে যায়। ওই বাইক আরোহীকে বাঁচাতে গিয়েই বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের একটি অর্জুন গাছে সজোরে ধাক্কা মারে। ফলে বাসের সামনের অংশ একেবারে দুমড়ে, মুচড়ে যায়। সামনের চালকের কেবিনে থাকা যাত্রীরা গুরুতর জখম হন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আহতদের উদ্ধার করে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়।  পুলিশের পক্ষ থেকে ঘটনার তদন্ত ও মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।